
১।
মা-বাবা যদি অন্যায়ভাবেও কষ্ট দেয় তবুও মা-বাপকে কষ্ট দিবে না।
২।
কথায়, কাজে এবং ব্যবহারে
সবক্ষেত্রে মা-বাবার তা'যীম
করিবে।
৩।
(আল্লাহ্ ও রাসূলের নাফরমানির কথা না হইলে) মোবাহ কাজে মা-বাবার আদেশ অবশ্য পালন
করিবে।
৪।
মা-বাবা কাফের হইলেও দরকার হইলেতাহাদের ভরণ-পোষণের খেদমত করিবে।
৫। মা-বাবা মারা গেলে
আজীবন তাহাদের গোনাহ্ বখশাইবার জন্য এবং আল্লাহ্র রহ্মত পাইবার জন্য আল্লাহ্র নিকট দোয়া
করিতে থাকিবে এবং নফল নামায, রোযা,
তসবীহ, তাহ্লীল ইত্যাদি পড়িয়া এবং দান-খয়রাত করিয়া তাহাদিগকে ছওয়াব পৌছাইতে থাকিবে।
৬।
মা-বাবার প্রিয়জনের সহিত (মা-বাবার খাতিরে) ভাল ব্যবহার করিবে। তাহাদের উপকার করিবে।
তাহাদের খাওয়া পরার অভাব হইলে নিজের শক্তি অনুসারে তাহাদের সাহায্য করিবে।
৭।
মা-বাবার ঋণ পরিশোধ করিবে এবং জায়েয অছিয়ত পালন করিবে।
৮।
মা-বাবার মৃত্যুর পর চীৎকার করিয়া কাদিবে না; কারণ ইহাতে তাহাদের রূহের কষ্ট হয়।
দাদা,
দাদী এবং নানা, নানীর হক মা-বাপেরই তুল্য। এইরূপে খালা
এবং মামুর হক মার তুল্য, চাচা
এবং ফুফুর হক বাপের তুল্য। হাদীস শরীফের ইশারায় এইরূপই প্রমাণিত হয়।
0 comments:
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.