

অন্য
হাদীসে আছে, 'কিয়ামতে সর্বাগ্রে
নামাযেরই হিসাব লওয়া হইবে। নামাযীর হাত, পা
এবং মুখ কিয়ামতে সূর্যের মত উজ্জল হইবে; বেনামায়ীর ভাগ্যে তাহা জুটিবে না।'
নামায
কাহারও জন্য মা'ফ নাই। কোন অবস্থায়ই
নামায তরক
করা জায়েয নহে। রুগ্ন, অন্ধ,
খোড়া, আতুর, বোবা,বধির যে যে াবস্থায় আছে, তাহার সেই অবস্থাতেই নামায পড়িতে হইবে।
অবশ্য যদি কেহ ভুলিয়া যায় বা ঘুমাইয়া পড়ে, ওয়াক্তের
মধ্যে স্মরণ না আছে বা ঘুম না ভাঙ্গে, তবে
তাহার গোনাহ্
হইবে না বটে; কিন্তু স্মরণ হওযা
এবং ঘুম ভাঙ্গা মাএই কাযা পড়িয়া লওয়া ফরয (এবং ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক হইতে হইবে।) অবশ্য তখন
মকরূহ ওয়াক্ত হইলে,
(যেমন সূর্যের উদয় বা অন্তের সময় যদি
স্মরণ আসে বা ঘুম ভাঙ্গে) তবে একট দেরী করিয়া পড়িবে, যেন মকরূহ্ ওয়াক্ত চলিয়া যায়। এইরূপে বেহুশীর অবস্থায় যদি নামায
ছুটিয়া যায়, তবে তজ্ঝন্য গোনাহ্
হইবে না। অবশ্য হুশ আসা মাত্রই তাহার কাযা পড়িতে হইবে।
0 comments:
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.